• , |
  • ঢাকা, বাংলাদেশ ।
সর্বশেষ নিউজ
* সেনাকুঞ্জে জামায়াত আমীর ডা. শফিকুর রহমান * বৈষম্যহীন ও শোষণহীন স্বপ্নের দেশ গড়তে চাই: প্রধান উপদেষ্টা * ‘শেখ হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে পররাষ্ট্রসচিবদের বৈঠকে আলোচনার সুযোগ আছে’ * খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের * ঢাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বাড়াল কর্তৃপক্ষ * সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে সম্মান জানানোয় গোটা জাতি আনন্দিত: মির্জা ফখরুল * রাশিয়া আন্তঃমহাদেশীয় মিসাইল ছুড়েছে, দাবি ইউক্রেনের * ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১২১৪ * এমন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে জনগণই হবে সকল ক্ষমতার মালিক: প্রধান উপদেষ্টা * প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়

দ্বীন বিজয়ী করতে দাওয়াত সম্প্রসারণের বিকল্প নেই: সেলিম উদ্দিন

news-details

ছবি: সংগৃহীত


বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তরের ২০২৫- ২০২৬ কার্যকালের জন্য মজলিসে শূরার সদস্য নির্বাচন , শপথ এবং ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কর্মপরিষদ গঠন সম্পন্ন হয়েছে। কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের পূনঃনির্বাচিত আমীর মোহাম্মদ  সেলিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে এবং কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিমের পরিচালনায় গতকাল রাত ৮টায় রাজধানীর মগবাজারস্থ আল ফালাহ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত মহানগরী মজলিসে শূরার ১ম অধিবেশনে  প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোহাম্মদ আব্দুর রব।অধিবেশনে মজলিসে শূরার নির্বাচিত সদস্যদের সাথে পরামর্শ করে  ২০২৫-২০২৬ সেশনের জন্য কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সাবেক ছাত্রনেতা আব্দুর রহমান মূসা ও কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফাকে নায়েবে আমীর এবং কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিমকে সেক্রেটারি, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য মাহফুজুর রহমান, নাজিম উদ্দিন মোল্লা, ডা. ফখরুদ্দিন মানিক ও ইয়াছিন আরাফাতকে সহকারি সেক্রেটারী করে ২৫ সদস্য বিশিষ্ট মহানগরীর কর্মপরিষদ গঠন করা হয় । মহিলাদের নিয়ে পৃথক মহিলা বিভাগীয় মজলিসে শূরা এবং  মহানগরী মহিলা কর্মপরিষদ গঠন হয়েছে। নির্বাচিত ও মনোনিত শূরা সদস্যদের শপথ কার্যক্রম পরিচালনা করেন মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন।

শপথ পরবর্তী সভাপতির বক্তব্যে মোহাম্মদ  সেলিম উদ্দিন বলেন, দায়িত্ব কোন উপভোগের বিষয় নয় বা তা চেয়ে নেওয়ারও সুযোগ নেই। বরং তা আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে। আর দায়িত্ব এসে গেলেও তা উপেক্ষা করা যাবে না। আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে দেশ ও জাতির কল্যাণে এবং দ্বীন প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ে দায়িত্বশীলদের যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। তিনি ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিজয়কে টেকসই ও অর্থবহ করার জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানান।

তিনি বলেন, দ্বীন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা প্রত্যেক নবী-রাসূলগণের অত্যাবশ্যকীয় ছিল। শেষ নবী মোহাম্মাদুর রাসূলূল্লাহ (সা.) একই দায়িত্ব নিয়ে প্রেরীত হয়েছিলেন। আসহাবে রাসূলগণও একই দায়িত্ব পালন করে গেছেন। সে ধারাহিকতায় তা এখন আমাদের ওপর বর্তেছে। তাই দ্বীনকে বিজয়ী করতে হলে ইসলামী আন্দোলনের দায়িত্বশীলদের প্রতিটি ঘরে ঘরে দাওয়াত সম্প্রসারণের কোন বিকল্প নেই। নিজেদের জ্ঞান ও প্রজ্ঞা বৃদ্ধি এবং নেতৃত্বের গুণাবলী সৃষ্টির জন্য প্রত্যেক হতে হবে অধ্যাবসায়ি। তাহলেই দ্বীনের বিজয় অনিবার্য হয়ে উঠবে।  তিনি দ্বীন বিজয়ের লক্ষ্যে সকলকে ময়দানে অবিচল থাকার আহবান জানান। ররর


প্রেস বিজ্ঞপ্তি

মন্তব্য করুন